৭ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হোন, গণস্বাক্ষর ও শপথ গ্রহণ কর্মসূচীকে সফল করুন
যুগ-যুগ ধরে বাংলাদেশের জনগণের রয়েছে বিশাল লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস। অথচ বর্তমানে বহুজাতিক কোম্পানী এবং শাসক শ্রেণী কর্তৃক যাবতীয় সম্পদের লুণ্ঠন, শিল্প-কারখানা অকার্যকর-বন্ধ; উদার বাণিজ্যনীতির কারণে বৈদেশিক পণ্যে বাজার সয়লাব; সেবাখাত সমূহ (বিদু্যৎ, মোবাইল, চিকিৎসা, শিক্ষা, জ্বালানী ইত্যাদি) বহুজাতিক কোম্পানীদের দিয়ে দেওয়া এবং দেওয়ার প্রস্তুতির কারণে এদেশের অর্থনীতির সকল ক্ষেত্র আজ ধ্বংসের মুখোমুখী তাই বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য বাংলাদেশের জ্বালানী নিরাপত্তা বিধান, দ্রুত সংকট নিরসন করে কৃষি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ ঘরে-ঘরে নিরবচ্ছিন্ন বিদু্যৎ সরবরাহ এবং জাতীয় সম্পদের উপর জনগণের কর্তৃত্ব নিশ্চিত করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত দাবিসমূহ জানাচ্ছি ঃ
১. বাংলাদেশের চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত খনিজ সম্পদ না থাকায় কোনরকম রপ্তানীমূলক চুক্তি করা যাবে না, রপ্তানিমূখী যে চুক্তি হয়েছে তা বাতিল করতে হবে এবং জাতীয় কমিটি প্রস্তাবিত "খনিজ সম্পদ রপ্তানী নিষিদ্ধকরণ আইন-২০০৯" অবিলম্বে পাশ করতে হবে।
২. "মডেল পিএসসি-২০০৮" বাতিল করে শতভাগ দেশীয় মালিকানার শর্ত রেখে দ্রুত সমুদ্রবক্ষের তেল-গ্যাস তুলতে হবে।
৩. উন্মুক্ত খনন পদ্ধতি বাতিল করে সুড়ঙ্গ পদ্ধতিতে দ্রুত কয়লা তুলে বিদু্যৎ উৎপাদন করতে হবে এবং "ফুলবাড়ী ৬ দফা চুক্তি"-র পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৪. স্থলভাগের সমস্ত ব্লক থেকে বহুজাতিক কর্তৃত্ব হটিয়ে দেশীয় প্রতিষ্ঠান বাপেঙ্ ও পেট্রোবাংলাকে সেই দায়িত্ব দিতে হবে এবং অবিলম্বে মাগুরছড়া ও টেংরাটিলা দূর্ঘর্টনার ক্ষতিপূরণ প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
৫. দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে (বাপেঙ্, পেট্রোবাংলা ইত্যাদি) স্বনির্ভর ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে।
৬. জাতীয় সম্পদ নিয়ে করা এ যাবত কালের যাবতীয় চুক্তি প্রকাশ করতে হবে, লুণ্ঠনমূলক অনৈতিক চুক্তিগুলো বাতিল করতে হবে এবং দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. ২ সেপ্টেম্বর-২০০৯ জাতীয় কমিটির শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদু্যৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি কারমাইকেল কলেজ শাখা, রংপুর।
১. বাংলাদেশের চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত খনিজ সম্পদ না থাকায় কোনরকম রপ্তানীমূলক চুক্তি করা যাবে না, রপ্তানিমূখী যে চুক্তি হয়েছে তা বাতিল করতে হবে এবং জাতীয় কমিটি প্রস্তাবিত "খনিজ সম্পদ রপ্তানী নিষিদ্ধকরণ আইন-২০০৯" অবিলম্বে পাশ করতে হবে।
২. "মডেল পিএসসি-২০০৮" বাতিল করে শতভাগ দেশীয় মালিকানার শর্ত রেখে দ্রুত সমুদ্রবক্ষের তেল-গ্যাস তুলতে হবে।
৩. উন্মুক্ত খনন পদ্ধতি বাতিল করে সুড়ঙ্গ পদ্ধতিতে দ্রুত কয়লা তুলে বিদু্যৎ উৎপাদন করতে হবে এবং "ফুলবাড়ী ৬ দফা চুক্তি"-র পূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে।
৪. স্থলভাগের সমস্ত ব্লক থেকে বহুজাতিক কর্তৃত্ব হটিয়ে দেশীয় প্রতিষ্ঠান বাপেঙ্ ও পেট্রোবাংলাকে সেই দায়িত্ব দিতে হবে এবং অবিলম্বে মাগুরছড়া ও টেংরাটিলা দূর্ঘর্টনার ক্ষতিপূরণ প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
৫. দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে (বাপেঙ্, পেট্রোবাংলা ইত্যাদি) স্বনির্ভর ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে।
৬. জাতীয় সম্পদ নিয়ে করা এ যাবত কালের যাবতীয় চুক্তি প্রকাশ করতে হবে, লুণ্ঠনমূলক অনৈতিক চুক্তিগুলো বাতিল করতে হবে এবং দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. ২ সেপ্টেম্বর-২০০৯ জাতীয় কমিটির শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদু্যৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি কারমাইকেল কলেজ শাখা, রংপুর।
No comments